চিনি কল চালুর দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশ-রংপুর
বিগত সরকারের শাসনামলে চিনিশিল্প ধ্বংসকারী মন্ত্রী, আমলা ও অবৈধ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিচার এবং রংপুর চিনিকলসহ সব বন্ধ চিনিকল চালুর দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২১ আগস্ট) দুপুরে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিমাগঞ্জে রংপুর চিনিকল এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় ওই চিনিকলের চাকুরি হারানো শ্রমিক-কর্মচারী, আখচাষি, শিক্ষকসহ বিভিন্ন পেশার অর্ধ সহস্রাধিক মানুষ এতে যোগদান করে একাত্মতা ঘোষণা করেন। মানববন্ধন কর্মসূচিতে অশীতিপুর আখচাষী নেতা জিন্নাত আলী প্রধান উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনটি চিনিকলের প্রধান ফটক এলাকায় শুরু হলেও বিপুল সংখ্যক মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পরে কর্মসূচিটি গোবিন্দগঞ্জ-মহিমাগঞ্জ সড়কে বিস্তৃতি লাভ করে।আব্দুর রহিম বোরহানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে ওমর ফারুক, অয়ন সুলতান, মহিমাগঞ্জ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে সাজ্জাদ হোসেন সাগর, আতিক শাহরিয়ার শান্ত পলাশ ইসলাম জয়, সামিউল্লাহ শাহ ফকির।এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সচেতন নাগরিক সমাজের রংপুর চিনিকল শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান সুজা, আলহাজ মোহাম্মদ আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান দুলাল, রংপুর চিনিকলের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য তৈয়ব হোসেন, মহিমাগঞ্জ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ নাজমুল হুদা রতন, শ্রমিক নেতা ফারুক হোসেন ফটু, কৃষক নেতা আতাউর রহমান নান্নু প্রমুখ। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সচেতন নাগরিক সমাজের রংপুর চিনিকল শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান সুজা, আলহাজ মোহাম্মদ আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান দুলাল, রংপুর চিনিকলের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য তৈয়ব হোসেন, মহিমাগঞ্জ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ নাজমুল হুদা রতন, শ্রমিক নেতা ফারুক হোসেন ফটু, কৃষক নেতা আতাউর রহমান নান্নু প্রমুখ। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সচেতন নাগরিক সমাজের রংপুর চিনিকল শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান সুজা, আলহাজ মোহাম্মদ আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান দুলাল, রংপুর চিনিকলের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য তৈয়ব হোসেন, মহিমাগঞ্জ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ নাজমুল হুদা রতন, শ্রমিক নেতা ফারুক হোসেন ফটু, কৃষক নেতা আতাউর রহমান নান্নু প্রমুখ। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সচেতন নাগরিক সমাজের রংপুর চিনিকল শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান সুজা, আলহাজ মোহাম্মদ আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান দুলাল, রংপুর চিনিকলের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য তৈয়ব হোসেন, মহিমাগঞ্জ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ নাজমুল হুদা রতন, শ্রমিক নেতা ফারুক হোসেন ফটু, কৃষক নেতা আতাউর রহমান নান্নু প্রমুখ। বক্তারা বলেন, গাইবান্ধা তথা উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ এ চিনিকলটিকে রাজনৈতিক কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এই চিনিকলের চেয়ে দুই তৃতীয়াংশ কম আখের জোগান নিয়েও পাশের জেলার চিনিকলটি চালু রাখা হয়েছে। এই বন্ধ হয়ে যাওয়া চিনিকলের আখ ওই কারখানাটি দেওয়া হয়। তারা বলেন, অবৈধ চিনি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারসাজিতে বিগত সরকার চিনিশিল্পকে ধ্বংস করার খেলায় মেতেছিল। শিগগিরই ওই অশুভ চক্রকে শনাক্ত করে বিচারের আওতায় এনে সব বন্ধ চিনিকল আধুনিকায়নের মাধ্যমে চালু করার দাবি জানাচ্ছি।
আপনার অনুভূতি কী?